ডুয়ার্সের ” ভোরের আলো ” (অফবিট ডেস্টিনেশান) :-
জমকালো মাউন্ট কাঞ্চনজঙঘা তিস্তা নদীর নীচে প্রবাহিত বেগুনি ছায়া ছুঁয়ে ফেলেছে, এমনকি প্রভাতের সূর্যের প্রথম আলো সোনালী তুষারাবৃত মাউন্ট কাঞ্চনজঙঘার শীর্ষে বন্যার মতোই সঞ্চালিত হচ্ছে। শিলিগুড়ি শহর থেকে প্রায় 15 কিমি দূরে ,গাজলডোবার ‘ভোরের আলো ‘ নামক প্রকল্পে ভোরের দৃশ্যগুলোর এরকমই এক মনোমুগ্ধকর অনুভূতি হয়েছিল আমার। এই গন্তব্যটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আমার মতো অসংখ্য প্রকৃতি প্রেমী পর্যটকদের মনে আলোড়ন সৃষ্টি করবে, নিত্যনৈমিত্তিক একঘেয়েমি জীবন থেকে মিলবে অপূরণীয় প্রশান্তি। তিস্তা ব্যারেজের চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিনব কৌতূহল ধরার পক্ষে যথেষ্ট ছিল। তিনি এই অঞ্চলটিকে একটি মেগা ট্যুরিজম হাব হিসেবে গড়ে তোলার ধারণাটি পোষণ করেছিলেন, এবং মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর স্বপ্ন অবশেষে বাস্তব হয়েছে। শিলিগুড়ি থেকে একদম কাছে হওয়ায় এই গন্তব্যটি আমার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আস্বাদনের একটি অন্যতম হলিডে আশ্রয়। পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব, সরকারী কর্মকর্তা এবং পর্যটন শিল্পের স্টেকহোল্ডার সহ একাধিক উদ্যোক্তাদের বিশেষজ্ঞের নির্দেশনায় বাস্তবায়িত একটি প্রকল্প ‘ভোরের আলো ‘ তে আপনাদের সুস্বাগতম। শুভেচ্ছা রইল।